রংপুর বিভাগ লালমনিরহাট কুড়িগ্রাম তিস্তা সড়ক সেতুর টোল প্লাজা যেনও আলাউদ্দিন এর চেরাক,টোল আদায় নিয়ে হামলা। 

রংপুর বিভাগ লালমনিরহাট কুড়িগ্রাম তিস্তা সড়ক সেতুর রানা টোল প্লাজায় টোল দেওয়া কে কেন্দ্র করে বাক বিদন্ড পরে হামলা ।
এ সময় তিন জন কর্মচারী গুরুতর আহত হন,তাদের কে রংপুরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
২৩ এপ্রিল বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে লালমনিরহাট তিস্তা সড়ক সেতুর রানা টোল প্লাজায় এ ঘটনা ঘটে।
সাধারণ মানুষ সুত্রে জানা যায় গতো বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে তিস্তা মোস্তফির বাজার এলাকার রাজু, সুজন,এর নেতৃত্বে ২০ থেকে ২৫ জন অস্ত্রধারী মোটরসাইকেল যোগে এসে হামলা চালায় টোল প্লাজায় বলে জানা যায় ।
এ সময় তিন কর্মচারী বাঁধা দিতে আসলে তাদের কে কুপিয়ে গুরুতর যখম করেন বলে অভিযোগ উঠে আসে ।
তাদের মধ্যে মুসলিম, জুয়েল কে কাউনিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়, এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য সুরুজাম্মান কে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বর্তমানে সুরুজাম্মান রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিউরোসার্জারি ১৯ নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধিন অবস্থায় আছেন। অত্র টোল প্লাজার ইজারাদারের  অভিযোগ মাত্র ২০ গজ সামনে টহল পুলিশ থাকলেও হামলা কারি দের বাঁধা দেয়নি পুলিশ । দুর্বৃত্তরা প্রায় সাড়ে পাঁচ লক্ষ টাকা লুটিয়ে নিয়ে যায় বলে দাবি করেন টোল প্লাজা কর্তৃপক্ষ । এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানায় টোল প্লাজা পুলিশ।
এ বিষয়ে রংপুর হাসপাতালে ভর্তি লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী থানাধীন পৃর্ব দৌলজোড় গ্রামের মৃত্যু ফুলমামুদ এর পুত্র অত্র টোল প্লাজার ম্যানেজান সুরুজাম্মান বলেন বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে লালমনিরহাট থেকে রংপুর আসার পথে টোল চাওয়া হোলে টোল না দিয়ে মোটরসাইকেল সোজা করে রাস্তা বন্ধ করে রাখে রাজু ও সুজন কিছুক্ষণ পড় তাদের নেতৃত্বে ২০ থেকে ২৫ জন মোটরসাইকেলে দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা চালায় আমাদের উপর। এ সময় আমাদের আদায়কৃত টোলের প্রায় সাড়ে পাঁচ লক্ষ টাকা লুটিয়ে নিয়ে যায় তারা।
জানা যায় রানা টোল প্লাজার মালিক মশিউর রনি ঢাকার নারায়ণগঞ্জে বসবাস করে। তবে এই টোল প্লাজা সে দেখভাল করেন তার চাচা দাঊদ মিয়া। তবে দাঊদ মিয়ার সাথে মুঠোফোনে একাধিক বার ফোন দিলেও তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হয়নি।
তবে কি ঘটনা তাদের সাজানো প্রশ্ন জনতার ।
রংপুর বিভাগের এই তিস্তা টোল প্লাজা ভারতের সীমান্ত ঘেরা কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের সাথে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার সংযোগের একমাত্র আস্থা, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আওয়ামী লীগ এর যাঁরা এ টোল প্লাজার এজারা নিয়েছেন বা চাকরি করেছেন,তাঁরা সকলে হয়েগেছেন রাতারাতি কোটি পতি, এর আগের এজারাদার, রবিন খান,সুমন খান, তাদের ম্যানেজার গং
রায়হান চৌধুরী রেজা, ও রুবেল সহ সকলি পেয়েছেন আলাউদ্দিন এর চেরাক।
এই তিস্তা বীজ দিয়েই পারি হয় সরকারি কর ফাঁকি দিয়ে কোটি কোটি টাকার ভারতীয় বৈধ অবৈধ পণ্য মদ গাঁজা ফেনসিডি স্বর্ণ চোরা চালান গরু টেপানটাটল ট্যাবলেট,ইয়াবা ট্যাবলেট,চিনি মসলা, সহ ভারতীয় বডার পারি দিয়ে আসা নানান অবৈধ পণ্য।
দুদকের তলব দরকার এদের অবৈধ সম্পদ সরকারি ভাবে জব্দ করা হোক, যা সম্পুর্ন অবৈধ ও সরকারি আইন বাহির ভৃত।