
কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের চাঁন্দের পাড়ায় হাফছা খানম নামের ১৪ বছরের এক কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।শনিবার (১১মে) সন্ধ্যায় বাড়িতে কেউ না থাকার সু্যোগে, বাড়িতে ঢুকে একই এলাকার মৃত কালা মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ শাহা (৫০), মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা ও শারিরীক নির্যাতন করে বলে জানান কিশোরীর মা হালিমা খাতুন।হালিমা খাতুন আরও বলেন, আমার স্বামীর সাথে আমার মনমালিন্য চলার জেরে পারিবারিক ঝামেলা সৃষ্টি হয়। এর মধ্যে আমার দুই মেয়ে অসুস্থ হলে আমি মেয়েদের চিকিৎসা করানোর জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম। তখন আমার মেঝ মেয়ে হাফসা বাড়িতে একা ছিল। এই সুযোগে শনিবার সন্ধ্যায় মোহাম্মদ শাহা আমার বাড়িতে গিয়ে আমার মেয়েকে একা পেয়ে প্রাননাশের হুমকি দিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করতে চেষ্টা করে। মেয়ে চিৎকার করিলে তাকে শরিরের বিভিন্ন স্থানে সিগারেট ও গ্যাস লাইটের আগুনের ছেকা দিয়ে দাগ জখম করে ও মারধর করে। আমি পরদিন বাড়িতে আসলে মেয়ে কান্নাকাটি করে আমাকে সব ঘটনা জানালে আমি মেয়েকে নিয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করায়। আজ সোমবার মেয়েকে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা শেষ করে আনি এবং আগামীকাল তার বিরুদ্ধে মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।এবিষয়ে জানার জন্য অভিযুক্তের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে তাকে না পাওয়ায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
প্রকাশের তারিখ : ১৪ মে ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৩ মে ২০২৫
কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের চাঁন্দের পাড়ায় হাফছা খানম নামের ১৪ বছরের এক কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।শনিবার (১১মে) সন্ধ্যায় বাড়িতে কেউ না থাকার সু্যোগে, বাড়িতে ঢুকে একই এলাকার মৃত কালা মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ শাহা (৫০), মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা ও শারিরীক নির্যাতন করে বলে জানান কিশোরীর মা হালিমা খাতুন।হালিমা খাতুন আরও বলেন, আমার স্বামীর সাথে আমার মনমালিন্য চলার জেরে পারিবারিক ঝামেলা সৃষ্টি হয়। এর মধ্যে আমার দুই মেয়ে অসুস্থ হলে আমি মেয়েদের চিকিৎসা করানোর জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম। তখন আমার মেঝ মেয়ে হাফসা বাড়িতে একা ছিল। এই সুযোগে শনিবার সন্ধ্যায় মোহাম্মদ শাহা আমার বাড়িতে গিয়ে আমার মেয়েকে একা পেয়ে প্রাননাশের হুমকি দিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করতে চেষ্টা করে। মেয়ে চিৎকার করিলে তাকে শরিরের বিভিন্ন স্থানে সিগারেট ও গ্যাস লাইটের আগুনের ছেকা দিয়ে দাগ জখম করে ও মারধর করে। আমি পরদিন বাড়িতে আসলে মেয়ে কান্নাকাটি করে আমাকে সব ঘটনা জানালে আমি মেয়েকে নিয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করায়। আজ সোমবার মেয়েকে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা শেষ করে আনি এবং আগামীকাল তার বিরুদ্ধে মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।এবিষয়ে জানার জন্য অভিযুক্তের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে তাকে না পাওয়ায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
আপনার মতামত লিখুন