
কক্সবাজার সদরের ঝিলংজার মুহুরী পাড়ায় অফিস ও দোকান ঘর দেওয়ার কথা বলে মোবারক হোসাইন নামের এক ব্যবসায়ীর নিকট থেকে ২৫ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী মোহাম্মদ মোবারক হোসাইন ঈদগাও দক্ষিণ মাইজপাড়া এলাকার শফিউল আলমের পুত্র এবং অভিযুক্ত ব্যক্তি ঝিলংজার মুহুরী পাড়া এলাকার মুজাফফর আহমদের পুত্র বাকের উল্লাহ। সুত্রে প্রকাশ, মোহাম্মদ মোবারক হোসাইন একটি ইউনানী মেডিসিন বিক্রয় কেন্দ্র পরিচালনা করেন। তিনি অংশীদারি ব্যবসায়িক চুক্তিতে অভিযুক্ত বাকের উল্লাহকে অফিস এবং রডসিমেন্টের দোকানের অংশীদারি ব্যবসা করার চুক্তি বাবদ ২৫ লক্ষ টাকা সাক্ষীদের উপস্থিতিতে নগদ প্রদান করেন অফিস কক্ষ এবং দোকান ঘর নির্মাণ শেষ হলে মোবারক হোসাইন এর কাছ থেকে টাকা গ্রহণ অথবা ব্যবসায়িক চুক্তির কথা অস্বীকার করেন এবং তার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান "শফিনুর ইন্টারন্যাশনাল "এর অফিসকক্ষে তালা লাগিয়ে দেয়। সে অংশীদারি ব্যবসা করার নামে বিভিন্ন সময় বিভি-ন্ন লোকজনের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা গ্রহণ করে আত্মসাৎ করার তথ্য ও অনুসন্ধানে উঠে আসে। লিংক রোডের স্থানীয় ব্যবসায়ী আখতারুজ্জামান এর কাছ থেকে অংশীদারী ব্যবসা করার নামে ২০ লক্ষ টাকা, মা ও শিশু হাসপাতাল সংলগ্ন ফার্মেসির মালিকের কাছ থেকে ৭লক্ষ টাকা নগদ গ্রহণ করে আত্মসাৎ করার সত্যতা মিলে। পাওনাদারদের চাপের মুখে তিনি সবসময় আত্মগোপনে থাকেন। ভুক্তভোগী মোবারক হোসেন বলেন, বাকের উল্লাহ তার বাসায় ফ্ল্যাট খালি আছে বলে আমাকে সপরিবারে তার লিংকরোডস্হ বাসায় নিয়ে আসে এবং আমার সাথে চুক্তিভিত্তিক অংশীদারী ব্যবসা পরিচালনা করার ইচ্ছা পোষণ করে। তার হাতে নগদ টাকা না থাকায় সম্পূর্ণ আমার খরচে খালি জায়গায় অফিস কক্ষ নির্মাণ করে গত এক ০১/০৬/২০২৪ ইংরেজি তারিখ ৫ লক্ষ টাকার চুক্তিতে আমি অফিস কক্ষ বুঝে নিই। এরপর উভয়ে চল্লিশ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে অংশীদারি ব্যবসার চুক্তিতে রড সিমেন্টের দোকান করার জন্য আমার কাছ থেকে ২০ লক্ষ টাকা ধার্য করে। আমার দেওয়া ২০ লক্ষ টাকায় দোকানের সম্পূর্ণ অবকাঠামো তৈরি করে অবশেষে ০১/১১/২০২৪ ইংরেজি তারিখ "মাওলানা মোজাফফর ট্রেডার্স" নামীয় রড সিমেন্টের দোকানের চুক্তিনামা সাক্ষীদের উপস্থিতিতে আমাকে বুঝিয়ে দেয়। অফিস কক্ষ এবং দোকানঘর নির্মাণ শেষ হলে সে কৌশলে আমাকে তার ঘর থেকে সপরিবারে বের করে দেয়। আমি তার ছলচাতুরি বুঝতে না পেরে গত ৩০/০৪/ ২০২৫ ইংরেজি তারিখ সপরিবারে আমার স্থায়ী ঠিকানা ঈদগাও চলে যাই। আমার বাসার আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র অফিস কক্ষে তালাবদ্ধ করে আমি কার্য উপলক্ষে ঢাকা যাই। কাজ শেষে ঢাকা থেকে ফিরে গত ১২/০৬-২০২৫ ইংরেজি তারিখ আমি আমার অফিস কক্ষ খুলতে গিয়ে তালা বদলানো অবস্থায় দেখতে পাই এবং অফিস খুলতে পারি নাই। এই ধরনের আচরণ করার কারণ জানার উদ্দেশ্যে আমি তার মোবাইলে বার বার ফোন দিলে ও সে রিসিভকরেনি। বাসায় যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও কেউ আমার সাথে দেখা করেনি। আমি আমার সমস্ত সহায় সম্বল তার প্ররোচনায় ব্যবসায় লগ্নি করে বর্তমানে একপ্রকার নিঃস্ব অবস্থায় আছি। এ অবস্থায় আমাকে আমার প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করলে আমার অপূরণীয় ক্ষতি হবে। এ বিষয়ে অভিযুক্ত বাকের উল্লাহর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি টাকা লেনদেনের কথা সম্পূর্ণ অস্বীকার করেন এবং কোনরকম আপোষ মীমাং-সায় যাবেন না, বিচার-শালিশে কেউ ডাকলে ও যাবেন না বলে জানান। সাক্ষীদের সাথে যোগাযোগ করলে তারা টাকার লেনদেন এবং চুক্তি নামার কথা স্বীকার করেন। ভুক্তভোগী মোঃ মোবারক হোসাইন তার প্রাপ্য অধিকার ফিরে পেতে প্রশাসনের সর্বোচ্চ মহলের কাছে আকুল আবেদন জানান।
প্রকাশের তারিখ : ২৭ জুন ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২২ জুন ২০২৫
কক্সবাজার সদরের ঝিলংজার মুহুরী পাড়ায় অফিস ও দোকান ঘর দেওয়ার কথা বলে মোবারক হোসাইন নামের এক ব্যবসায়ীর নিকট থেকে ২৫ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী মোহাম্মদ মোবারক হোসাইন ঈদগাও দক্ষিণ মাইজপাড়া এলাকার শফিউল আলমের পুত্র এবং অভিযুক্ত ব্যক্তি ঝিলংজার মুহুরী পাড়া এলাকার মুজাফফর আহমদের পুত্র বাকের উল্লাহ। সুত্রে প্রকাশ, মোহাম্মদ মোবারক হোসাইন একটি ইউনানী মেডিসিন বিক্রয় কেন্দ্র পরিচালনা করেন। তিনি অংশীদারি ব্যবসায়িক চুক্তিতে অভিযুক্ত বাকের উল্লাহকে অফিস এবং রডসিমেন্টের দোকানের অংশীদারি ব্যবসা করার চুক্তি বাবদ ২৫ লক্ষ টাকা সাক্ষীদের উপস্থিতিতে নগদ প্রদান করেন অফিস কক্ষ এবং দোকান ঘর নির্মাণ শেষ হলে মোবারক হোসাইন এর কাছ থেকে টাকা গ্রহণ অথবা ব্যবসায়িক চুক্তির কথা অস্বীকার করেন এবং তার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান "শফিনুর ইন্টারন্যাশনাল "এর অফিসকক্ষে তালা লাগিয়ে দেয়। সে অংশীদারি ব্যবসা করার নামে বিভিন্ন সময় বিভি-ন্ন লোকজনের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা গ্রহণ করে আত্মসাৎ করার তথ্য ও অনুসন্ধানে উঠে আসে। লিংক রোডের স্থানীয় ব্যবসায়ী আখতারুজ্জামান এর কাছ থেকে অংশীদারী ব্যবসা করার নামে ২০ লক্ষ টাকা, মা ও শিশু হাসপাতাল সংলগ্ন ফার্মেসির মালিকের কাছ থেকে ৭লক্ষ টাকা নগদ গ্রহণ করে আত্মসাৎ করার সত্যতা মিলে। পাওনাদারদের চাপের মুখে তিনি সবসময় আত্মগোপনে থাকেন। ভুক্তভোগী মোবারক হোসেন বলেন, বাকের উল্লাহ তার বাসায় ফ্ল্যাট খালি আছে বলে আমাকে সপরিবারে তার লিংকরোডস্হ বাসায় নিয়ে আসে এবং আমার সাথে চুক্তিভিত্তিক অংশীদারী ব্যবসা পরিচালনা করার ইচ্ছা পোষণ করে। তার হাতে নগদ টাকা না থাকায় সম্পূর্ণ আমার খরচে খালি জায়গায় অফিস কক্ষ নির্মাণ করে গত এক ০১/০৬/২০২৪ ইংরেজি তারিখ ৫ লক্ষ টাকার চুক্তিতে আমি অফিস কক্ষ বুঝে নিই। এরপর উভয়ে চল্লিশ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে অংশীদারি ব্যবসার চুক্তিতে রড সিমেন্টের দোকান করার জন্য আমার কাছ থেকে ২০ লক্ষ টাকা ধার্য করে। আমার দেওয়া ২০ লক্ষ টাকায় দোকানের সম্পূর্ণ অবকাঠামো তৈরি করে অবশেষে ০১/১১/২০২৪ ইংরেজি তারিখ "মাওলানা মোজাফফর ট্রেডার্স" নামীয় রড সিমেন্টের দোকানের চুক্তিনামা সাক্ষীদের উপস্থিতিতে আমাকে বুঝিয়ে দেয়। অফিস কক্ষ এবং দোকানঘর নির্মাণ শেষ হলে সে কৌশলে আমাকে তার ঘর থেকে সপরিবারে বের করে দেয়। আমি তার ছলচাতুরি বুঝতে না পেরে গত ৩০/০৪/ ২০২৫ ইংরেজি তারিখ সপরিবারে আমার স্থায়ী ঠিকানা ঈদগাও চলে যাই। আমার বাসার আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র অফিস কক্ষে তালাবদ্ধ করে আমি কার্য উপলক্ষে ঢাকা যাই। কাজ শেষে ঢাকা থেকে ফিরে গত ১২/০৬-২০২৫ ইংরেজি তারিখ আমি আমার অফিস কক্ষ খুলতে গিয়ে তালা বদলানো অবস্থায় দেখতে পাই এবং অফিস খুলতে পারি নাই। এই ধরনের আচরণ করার কারণ জানার উদ্দেশ্যে আমি তার মোবাইলে বার বার ফোন দিলে ও সে রিসিভকরেনি। বাসায় যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও কেউ আমার সাথে দেখা করেনি। আমি আমার সমস্ত সহায় সম্বল তার প্ররোচনায় ব্যবসায় লগ্নি করে বর্তমানে একপ্রকার নিঃস্ব অবস্থায় আছি। এ অবস্থায় আমাকে আমার প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করলে আমার অপূরণীয় ক্ষতি হবে। এ বিষয়ে অভিযুক্ত বাকের উল্লাহর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি টাকা লেনদেনের কথা সম্পূর্ণ অস্বীকার করেন এবং কোনরকম আপোষ মীমাং-সায় যাবেন না, বিচার-শালিশে কেউ ডাকলে ও যাবেন না বলে জানান। সাক্ষীদের সাথে যোগাযোগ করলে তারা টাকার লেনদেন এবং চুক্তি নামার কথা স্বীকার করেন। ভুক্তভোগী মোঃ মোবারক হোসাইন তার প্রাপ্য অধিকার ফিরে পেতে প্রশাসনের সর্বোচ্চ মহলের কাছে আকুল আবেদন জানান।
আপনার মতামত লিখুন